প্রতিষ্ঠিত জীবনে চলতে চলতে আমাদেরও কখনো-কখনো ইচ্ছে হয় যে একবার ঘুরে দেখি ফেলে আসা অতীত, শৈশব, বাল্যকাল আর আমাদের ছেলেবেলার স্কুলকে। ইচ্ছে হয় আবার একবার ফিরে যেতে স্কুলের সেই দিনগুলিতে। ইচ্ছে হয়ে আরেকবার বকুনি শুনতে মাস্টারমশাই-দিদিমণিদের কাছে। কখনো-কখনো মনে হয়, যে স্কুলের জন্য এই বড়ো হয়ে ওঠা, সেই স্কুলের জন্য যদি কিছু করতে পারতাম তাহলে বেশ লাগত! আর আপনাদের এই ভাবনাকেই সাদর আমন্ত্রণ জানাতে টিউটোপিয়া এগিয়ে এসেছে। আজকের প্রযুক্তির দুনিয়ায় আপনার ছোটোবেলার সেই স্কুলেও যদি প্রযুক্তির মাধ্যমে আধুনিক শিক্ষা শুরু করা যায় তাহলে মন্দ কী? শিক্ষাজীবনের গুরুদক্ষিণা দেওয়ার এমন সুবর্ণ সুযোগ পেলে নিশ্চই আপনিও হাতছাড়া করবেন না। আপনার সামান্য সাহায্যেই আপনার স্কুলের শ্রেণিবৈষম্য দূর হতে পারে মুহূর্তে এবং অর্থনৈতিক বাধা অতিক্রম করে সমস্ত ছাত্রছাত্রী পেতে পারে আধুনিক শিক্ষার অধিকার। কীভাবে? আপনি যদি আপনার স্কুলের ২০ শতাংশ ছাত্রছাত্রীর টিউটোপিয়ার সাবস্ক্রিপশন মূল্য স্কুলকে প্রদান করেন তাহলে তার সাথে টিউটোপিয়া আপনার স্কুলের বাকি ৮০ শতাংশ ছাত্রছাত্রীর সাবস্ক্রিপশন দেবে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। শুধু তাই নয়, সঙ্গে থাকবে সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জন্য বিনামূল্যে টিউটোপিয়ার সমস্ত পরিষেবা। ভাবতে পারেন! আপনার একটা ছোট্ট পদক্ষেপ একসঙ্গে সম্পূর্ণ স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের হাতের মুঠোয় এনে দিতে পারে বিনামূল্যে টিউটোপিয়ার সমস্ত পরিষেবা — আধুনিক মানের শিক্ষা। সঙ্গে থাকবে টিউটোপিয়া প্লাস -এর সমস্ত টিউটোরিয়াল সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। শুধু পড়াশোনা নয়, খেলাধুলা, শিল্প-সংস্কৃতিতেও আপনার স্কুল হয়ে উঠবে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের অন্যতম এক স্কুল। দৃষ্টান্ত হয়ে উঠবে আপনার এই পদক্ষেপ আপনার স্কুল ও স্কুলের অন্য প্রাক্তনীদের কাছে। চলুন "কিছু পাওয়ার" ইঁদুর দৌড় থেকে বেরিয়ে এসে "কিছু দেওয়ার" নতুন দৌড় শুরু করি একসাথে।