
সুবিধা - ১
ঘণ্টা প্রতি স্বল্প খরচে পড়াশোনা। সব ছাত্রছাত্রীর জন্য পৃথক পৃথক ট্যাব-এর ব্যবস্থা। অর্থাৎ একটি ট্যাব-এ কেবলমাত্র একজনই পড়াশোনা করবে।
টিউটোপিয়া লার্নিং অ্যাপ শুরু করার পর থেকেই আমরা কতগুলি বাধার সম্মুখীন হই। প্রথমত, বাংলা মাধ্যমের ছাত্রছাত্রীদের সকলের কাছে স্মার্ট ফোন উপলব্ধ নয়। দ্বিতীয়ত, গ্রাম্য এলাকায় যাদের যাওবা স্মার্ট ফোন আছে তাদের ইনটারনেট কানেকশন অনেকক্ষেত্রে অত্যন্ত দুর্বল। সুতরাং তারা অনলাইন অ্যাপ -এ পড়াশোনা করবে কীভাবে? তা ছাড়া অর্থনৈতিক সামর্থের অভাবে যারা অ্যাপ -এর বাৎসরিক সাবস্ক্রিপশন ফী একেবারে দিতে পারছে না তারাই বা কীভাবে পড়াশোনা করবে? অনেক অভিভাবকদের মতে অনলাইন ক্লাসের পাশাপাশি অফলাইন টিউশনও জরুরি একটি বিষয়। কারণ তাঁরা চান তাঁর সন্তানকে কেউ একক নজরদারিতে পড়ান, পরীক্ষা নিন এবং ব্যক্তিগতভাবে গাইড করুন। এইসব বিষয়গুলিকে মাথায় রেখে অর্থাৎ যাদের স্মার্ট ফোন নেই বা দুর্বল ইনটারনেট কানেকশন আবার বাৎসরিক সাবস্ক্রিপশনের টাকা একেবারে দেওয়ার ক্ষমতা নেই। তার পাশাপাশি যেসব অভিভাবকরা তাঁর সন্তানের পড়াশোনার উন্নতির জন্য প্রাইভেট টিউটরের মতো ব্যক্তিগত নজরদারি চান তাঁদের জন্য পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি পিনকোড-এ একটা করে টিউটোপিয়া স্মার্ট কোচিং শুরু হতে চলেছে। তাই আর দেরি না করে আজই চলে এসো তোমার নিকটবর্তী টিউটোপিয়া স্মার্ট কোচিং-এ আর শুরু করে দাও তোমার পড়াশোনা টিউটোপিয়ার সাথে।
ঘণ্টা প্রতি স্বল্প খরচে পড়াশোনা। সব ছাত্রছাত্রীর জন্য পৃথক পৃথক ট্যাব-এর ব্যবস্থা। অর্থাৎ একটি ট্যাব-এ কেবলমাত্র একজনই পড়াশোনা করবে।
সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত যে-কোনো সময়ে নিজের সুবিধামতো পড়াশোনা।
হাই-স্পিড ইনটারনেট কানেকশন যার ফলে কোনোরকম বাধা ছাড়াই টিউটোরিয়াল ভিডিয়ো দেখা যাবে।
ছাত্রছাত্রীদের ব্যক্তিগতভাবে গাইড করার জন্য একক নজরদারির ব্যবস্থা।